★★★কোন নারীকে বিবাহ করা অনুচিত? কী বলেছেন চাণক্য?★★★
-------------------------- -------------------------- ----------------------
সংসার বিষময় হয়ে ওঠে কেবলমাত্র ভুল বিবাহ-সিদ্ধান্তে। ‘চাণক্য নীতি’ নামে পরিচিত কথন খোলাখুলি জানায় বিবাহ-সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে করণীয় বিষয়ে ভাবার বিষয়ে।
প্রতিটি সমাজেরই নিজস্ব কিছু কথন রয়েছে বিবাহ বিষয়ে। বাংলার এক প্রচীন প্রবাদই হল— লাখ কথার বিয়ে। এই লক্ষ কথা তো খরচ হয় পরিচয়ে। কিন্তু তার পরেও তো দেখা দেয় অশান্তি। সংসার বিষময় হয়ে ওঠে কেবলমাত্র ভুল বিবাহ-সিদ্ধান্তে। সমাজ সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে খানিক ভাবনা-চিন্তার অবকাশ রাখতে বলেছে বিশ্বের সর্বত্র। আমাদের দেশেও ‘চাণক্য নীতি’ নামে পরিচিত কথন খোলাখুলি জানায় বিবাহ-সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে করণীয় বিষয়ে ভাবার বিষয়ে। কোন নারীর সঙ্গে বিবাহ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া উচিত হবে না, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানায় চাণক্য নীতি।
দেখা যেতে পারে হাজার বছর ধরে চলে আসা সেই বিধির কয়েক ঝলক..........
• সুন্দরী কি সুন্দরী নন, এ নিয়ে কোনও মাথাব্যথা নেই চাণক্যর। তাঁর মতে কোনও নারীকে বিবাহ করার আগে তার অন্তরের হদিশ নেওয়াটা জরুরি। অন্তরের সৌন্দর্যই চানক্যের মতে শেষ কথা।
• বিবাহ করার আগে জেনে নিতে হবে পাএীর পরিবারের খুঁটনাটি। পরিবারের পরিচয়ই মেয়েটির প্রকৃত পরিচয়।
• রূঢ়ভাষী নারী থেকে বিবাহ-বিষয়ে দূরে থাকাই ভাল।
• সুন্দরী নারী, কিন্তু স্বভাব ছায়াচ্ছন্ন, এমন পাত্রীকে বিয়ে না করাই সাব্যস্ত।
• কোনও পরিস্থিতিতেই মিথ্যাবাদী স্ত্রীলোককে বিবাহ করা উচিত নয়।
• হবু স্ত্রী কতটা বিশ্বাসযোগ্যা, তা জেনে নেওয়াটা প্রাথমিক কর্তব্য।
• যে নারী গৃহকর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ, তার বিবাহ না করাই উচিত। আজকের দিনে উপদেশটা গায়ে লাগার মতো। তবে চাণক্যের যুগে ব্যাপারটা অপরিহার্য ছিল।
• নাস্তিক স্ত্রীলোককে কিছুতেই বিবাহ করা যাবে না।
সংগৃহিত।
--------------------------
সংসার বিষময় হয়ে ওঠে কেবলমাত্র ভুল বিবাহ-সিদ্ধান্তে। ‘চাণক্য নীতি’ নামে পরিচিত কথন খোলাখুলি জানায় বিবাহ-সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে করণীয় বিষয়ে ভাবার বিষয়ে।
প্রতিটি সমাজেরই নিজস্ব কিছু কথন রয়েছে বিবাহ বিষয়ে। বাংলার এক প্রচীন প্রবাদই হল— লাখ কথার বিয়ে। এই লক্ষ কথা তো খরচ হয় পরিচয়ে। কিন্তু তার পরেও তো দেখা দেয় অশান্তি। সংসার বিষময় হয়ে ওঠে কেবলমাত্র ভুল বিবাহ-সিদ্ধান্তে। সমাজ সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে খানিক ভাবনা-চিন্তার অবকাশ রাখতে বলেছে বিশ্বের সর্বত্র। আমাদের দেশেও ‘চাণক্য নীতি’ নামে পরিচিত কথন খোলাখুলি জানায় বিবাহ-সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে করণীয় বিষয়ে ভাবার বিষয়ে। কোন নারীর সঙ্গে বিবাহ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া উচিত হবে না, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানায় চাণক্য নীতি।
দেখা যেতে পারে হাজার বছর ধরে চলে আসা সেই বিধির কয়েক ঝলক..........
• সুন্দরী কি সুন্দরী নন, এ নিয়ে কোনও মাথাব্যথা নেই চাণক্যর। তাঁর মতে কোনও নারীকে বিবাহ করার আগে তার অন্তরের হদিশ নেওয়াটা জরুরি। অন্তরের সৌন্দর্যই চানক্যের মতে শেষ কথা।
• বিবাহ করার আগে জেনে নিতে হবে পাএীর পরিবারের খুঁটনাটি। পরিবারের পরিচয়ই মেয়েটির প্রকৃত পরিচয়।
• রূঢ়ভাষী নারী থেকে বিবাহ-বিষয়ে দূরে থাকাই ভাল।
• সুন্দরী নারী, কিন্তু স্বভাব ছায়াচ্ছন্ন, এমন পাত্রীকে বিয়ে না করাই সাব্যস্ত।
• কোনও পরিস্থিতিতেই মিথ্যাবাদী স্ত্রীলোককে বিবাহ করা উচিত নয়।
• হবু স্ত্রী কতটা বিশ্বাসযোগ্যা, তা জেনে নেওয়াটা প্রাথমিক কর্তব্য।
• যে নারী গৃহকর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ, তার বিবাহ না করাই উচিত। আজকের দিনে উপদেশটা গায়ে লাগার মতো। তবে চাণক্যের যুগে ব্যাপারটা অপরিহার্য ছিল।
• নাস্তিক স্ত্রীলোককে কিছুতেই বিবাহ করা যাবে না।
সংগৃহিত।
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Comment
Emoji