♥♥ হরে কৃষ্ণ ♥♥
◆ যখন আমরা ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে কীর্তন করি তখন বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র যেমন খোল,করতাল, জয়ঢাক,হারমোনিয়াম ইত্যাদি বাঁজাই কেন ?
●কলিযুগে মনুষ্যকূলের মুক্তির একটি মাত্র পথ শ্রীকৃষ্ণ নাম জপ করা।একাগ্রচিত্তে পৃথিবীর মায়া ভুলে জপতে হয় তাঁর নাম , আরাধনা করি কীর্তনে ।
যখন সকলে মিলে কিংবা একা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নামে আরাধনা করি তখন আমাদের কানে বহিরাগত কিছু শব্দ ভেসে আসে।যা অনিচ্ছা সত্তেও আমাদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বাধ্য করে ।
◆ যখন আমরা ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নামে কীর্তন করি তখন বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র যেমন খোল,করতাল, জয়ঢাক,হারমোনিয়াম ইত্যাদি বাঁজাই কেন ?
●কলিযুগে মনুষ্যকূলের মুক্তির একটি মাত্র পথ শ্রীকৃষ্ণ নাম জপ করা।একাগ্রচিত্তে পৃথিবীর মায়া ভুলে জপতে হয় তাঁর নাম , আরাধনা করি কীর্তনে ।
যখন সকলে মিলে কিংবা একা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নামে আরাধনা করি তখন আমাদের কানে বহিরাগত কিছু শব্দ ভেসে আসে।যা অনিচ্ছা সত্তেও আমাদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বাধ্য করে ।
"হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ,কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম,রাম রাম হরে হরে৷৷"
ইহা......একাগ্রচিত্তে গানের ছন্দে পাঠ করতে হয়।
এই মধুর নাম জপে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা বিষে পরিনত হয় ।যখন এই মধুর নাম জপের তালে কোন বাদ্যযন্ত্রের সমন্বয় করা হয় তখন বহিরাগত কোন শব্দ আমাদের কানে ভেসে আসতে পারে না । ফলে এক মনে এক ধ্যানে আমাদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় বিঘ্ন ঘটে না ।সেজন্যেই কীর্তনে কিংবা শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় খোল ,করতাল ,বাঁশি ইত্যাদি বাঁজানো হয় ।
👏👏 জয় শ্রী কৃষ্ণ।
হরে রাম হরে রাম,রাম রাম হরে হরে৷৷"
ইহা......একাগ্রচিত্তে গানের ছন্দে পাঠ করতে হয়।
এই মধুর নাম জপে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হলে তা বিষে পরিনত হয় ।যখন এই মধুর নাম জপের তালে কোন বাদ্যযন্ত্রের সমন্বয় করা হয় তখন বহিরাগত কোন শব্দ আমাদের কানে ভেসে আসতে পারে না । ফলে এক মনে এক ধ্যানে আমাদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় বিঘ্ন ঘটে না ।সেজন্যেই কীর্তনে কিংবা শ্রীকৃষ্ণের আরাধনায় খোল ,করতাল ,বাঁশি ইত্যাদি বাঁজানো হয় ।
👏👏 জয় শ্রী কৃষ্ণ।
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks for Comment
Emoji